বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেত্রী রুমানা রশিদ ঈশিতা তার সৌন্দর্য এবং অভিনয় প্রতিভা দিয়ে বহু দর্শকের মন জয় করে নিয়েছেন। ব্যবহারকারীর মন্তব্যটি ঈশিতার ব্যাপক জনপ্রিয়তা এবং তার প্রতি দর্শকদের মুগ্ধতারই প্রতিফলন। ঈশিতাকে অনেকেই তাদের কৈশোর বা যৌবনের 'ক্রাশ' হিসেবে অভিহিত করেন এবং তার হাসিতে অসংখ্য পুরুষ ভক্তের হৃদয় আন্দোলিত হয়েছে।
ঈশিতা তার কর্মজীবন শুরু করেন একজন শিশুশিল্পী হিসেবে, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'নতুন কুঁড়ি'-তে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ১৯৮৮ সালে তিনি এই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী হিসেবে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার লাভ করেন, যা তার প্রতিভার এক উজ্জ্বল স্বীকৃতি ছিল। পরবর্তীকালে, তিনি অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন এবং খুব দ্রুতই তার সাবলীল অভিনয় এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য দর্শকদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেন।
ঈশিতার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে "তিথি", "পাতা ঝরার দিন", এবং "আমাদের গল্প" বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই নাটকগুলোতে তার অনবদ্য অভিনয় তাকে সমালোচকদের প্রশংসা এবং দর্শকদের ভালোবাসা এনে দিয়েছে। অভিনয়ের পাশাপাশি ঈশিতা একজন দক্ষ নৃত্যশিল্পী, সংগীতশিল্পী, লেখিকা এবং পরিচালক হিসেবেও নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তার লেখা দুটি বই এবং সাতটি গানের অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে।
ব্যক্তিগত জীবনে ঈশিতা একজন প্রকৌশলীকে বিয়ে করেছেন এবং তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। সংসার এবং ব্যক্তিগত জীবন সামলে তিনি মাঝে মাঝে অভিনয় জগতে ফিরে আসেন এবং তার উপস্থিতি দর্শকদের মধ্যে বরাবরের মতোই আলোড়ন সৃষ্টি করে। তার দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি দর্শকের যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তা এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজেও স্বীকার করেছেন।
ঈশিতার ব্যক্তিত্ব, সৌন্দর্য এবং অভিনয় দক্ষতা তাকে বাংলাদেশের টেলিভিশন জগতে এক বিশেষ স্থান দিয়েছে। বছরের পর বছর ধরে তিনি তার ভক্তদের হৃদয়ে এক প্রিয়দর্শিনী নায়িকা হিসেবে অবস্থান করছেন, এবং তার প্রতি দর্শকদের এই মুগ্ধতা ও ভালোবাসা আজও অটুট।
ঈশিতা তার কর্মজীবন শুরু করেন একজন শিশুশিল্পী হিসেবে, বাংলাদেশ টেলিভিশনের জনপ্রিয় অনুষ্ঠান 'নতুন কুঁড়ি'-তে অংশগ্রহণের মাধ্যমে। ১৯৮৮ সালে তিনি এই প্রতিযোগিতায় শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী হিসেবে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার লাভ করেন, যা তার প্রতিভার এক উজ্জ্বল স্বীকৃতি ছিল। পরবর্তীকালে, তিনি অভিনয় জগতে প্রবেশ করেন এবং খুব দ্রুতই তার সাবলীল অভিনয় এবং আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্বের জন্য দর্শকদের কাছে প্রিয় হয়ে ওঠেন।
ঈশিতার অভিনীত নাটকগুলোর মধ্যে "তিথি", "পাতা ঝরার দিন", এবং "আমাদের গল্প" বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। এই নাটকগুলোতে তার অনবদ্য অভিনয় তাকে সমালোচকদের প্রশংসা এবং দর্শকদের ভালোবাসা এনে দিয়েছে। অভিনয়ের পাশাপাশি ঈশিতা একজন দক্ষ নৃত্যশিল্পী, সংগীতশিল্পী, লেখিকা এবং পরিচালক হিসেবেও নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছেন। তার লেখা দুটি বই এবং সাতটি গানের অ্যালবাম প্রকাশিত হয়েছে।
ব্যক্তিগত জীবনে ঈশিতা একজন প্রকৌশলীকে বিয়ে করেছেন এবং তাদের একটি পুত্রসন্তান রয়েছে। সংসার এবং ব্যক্তিগত জীবন সামলে তিনি মাঝে মাঝে অভিনয় জগতে ফিরে আসেন এবং তার উপস্থিতি দর্শকদের মধ্যে বরাবরের মতোই আলোড়ন সৃষ্টি করে। তার দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি দর্শকের যে ভালোবাসা পেয়েছেন, তা এক সাক্ষাৎকারে তিনি নিজেও স্বীকার করেছেন।
ঈশিতার ব্যক্তিত্ব, সৌন্দর্য এবং অভিনয় দক্ষতা তাকে বাংলাদেশের টেলিভিশন জগতে এক বিশেষ স্থান দিয়েছে। বছরের পর বছর ধরে তিনি তার ভক্তদের হৃদয়ে এক প্রিয়দর্শিনী নায়িকা হিসেবে অবস্থান করছেন, এবং তার প্রতি দর্শকদের এই মুগ্ধতা ও ভালোবাসা আজও অটুট।